, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


প্রতীক নিতে যাননি হিরো আলম

  • আপলোড সময় : ১৮-১২-২০২৩ ০৪:৪২:৫১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৮-১২-২০২৩ ০৪:৪২:৫১ অপরাহ্ন
প্রতীক নিতে যাননি হিরো আলম
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস থেকে ডাব প্রতীকে নির্বাচন করছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম। এটি তার দলীয় প্রতীক। তবে আজ সোমবার ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের দিনে বগুড়া জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে যাননি তিনি। এমনকি তার কোনো প্রতিনিধিও প্রতীক নিতে যাননি।

এদিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বগুড়ায় এবার মোট সাতটি আসনে ৫৪ জন বৈধ প্রার্থী রয়েছেন। সোমবার সকাল ১০টার দিকে কার্যক্রম শুরু হলেও দুপুর ১২টার দিকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া শুরু হয়। হিরো আলম ছাড়া রিটানিং কর্মকর্তার কাছ থেকে সবাই প্রতীক গ্রহণ করেছেন।

এর ফলে জেলা রিটানিং কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম হিরো আলমের প্রতীক নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন। তিনি জানান, হিরো আলম বা তার কোনো প্রতিনিধি আসেননি। তারা এলে হিরো আলমের নির্ধারিত ডাব প্রতীক বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

এদিকে প্রতীক নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন, প্রতীক তো আমার নির্ধারিত আছেই। ওটা পরে নিলেও হবে। আমি ঢাকায় কিছু কাজে ব্যস্ত থাকায় বগুড়া আসতে পারিনি। আগামীকাল এলে পরশুদিন বুধবার আমার প্রতীক নেব। প্রতীক না নিলেও তিনি ইতোমধ্যে প্রায় ৫০ হাজার পিস পোস্টার ছাপানোর অর্ডার দিয়েছেন ছাপাখানা প্রতিষ্ঠানকে।  

এদিকে নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে নৌকা প্রতীক ছাড়া আর কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছেন না হিরো আলম। ডাব প্রতীকের এই প্রার্থী বলেন, পুরো মাস পরে আছে। সবাই আগে মাঠ কাঁপানো শুরু করুক। তারপর না হয় আমি মাঠে নামবো। আমার আসনে জাসদের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেন আছেন। তিনি তো নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন। তার সঙ্গে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এটা ছাড়া আর কেউ ফ্যাক্টর না।
সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া

সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া